আমার কিছু বন্ধু আছে
#friendship #friends
আমি প্রথম যে স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম তার নাম আনন্দম্| কলকাতার শ্যামবাজার অঞ্চলে, বলরাম ঘোষ স্ট্রিটে, এক সময়ের কলকাতার মেয়র কমল বসুর বাড়িতে| স্কুলটা চালাতেন তাঁর স্ত্রী শান্তা বসু, সুন্দরী, পরিশীলীতা শান্তা আন্টি| মায়ের মুখে শুনেছি সেই স্কুলে আমি রেশমি দিদি বলে একজনের বেজায় ভক্ত হয়ে পড়েছিলাম| দিদি যখন, নিশ্চয় বয়সে একটু বড় ছিল| একদিন নাকি ক্লাসে ঢুকে আবার তক্ষুণি বেরিয়ে এসেছিলাম রেশমি দিদি সেদিন স্কুলে আসেনি বলে! বোধহয় বক্তব্য ছিল রেশমি দিদিই যদি না থাকে, আমারও থাকার দরকার কি? কিন্তু আমার প্রথম বন্ধুর বিশেষ কোনো স্মৃতি আমার নেই|
বরং মনে আছে পাঞ্চালী বলে একজনের কথা| কেমন দেখতে ছিল বলতে পারব না কিন্তু| আসলে পাঞ্চালী আর আমি মিলে ঐ স্কুলেরই একটা পুঁচকে ছেলেকে ভয় দেখাতাম| যাকে বলে বুলি করা! সে সম্ভবত একটু ছিঁচকাঁদুনে ছিল| কিছু বললেই ফ্যোঁৎ ফ্যোঁৎ করতে থাকত| নিশ্চয় নালিশ করার মত সাহসও তার ছিল না| কোনোদিন বকুনি খেয়েছি বলে মনে করতে পারি না|
ঐ আনন্দমেই আমার প্রথম বয়ফ্রেন্ড আমাকে একটা উপহার দিয়েছিল| তার নাম ছিল সঞ্জয়, কেমন দেখতে স্মরণ নেই| উপহারটা ছিল একটা ছোট্ট কুঠার, হাতলটা কাঠের, ব্লেডটা লোহার| একেবারে আসল কুঠারের মতই দেখতে| কে জানে কেন হঠাৎ এসে আমাকে দিয়ে গেল, বলল, ‘এটা তোর জন্যেই এনেছি’| মায়ের শো-কেস খুঁজলে আজ পঞ্চাশ বছর পরেও সেটা পাওয়া যাবে মনে হয়|
আমার মনে হয় বেশির ভাগ মেয়েদেরই বন্ধুরা হত স্কুল-কলেজের, ছেলেদের অনেক পাড়ার বন্ধু থাকত| ছেলেরা মাঠে খেলতে যেত, তাই সমবয়সী প্রতিবেশীর অভাব হত না| মেয়েদের পাড়ায় মেশার ওপর খানিকটা কড়া নজর থাকত| আমার কিন্তু ছোটবেলার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা প্রায় সবাই প্রতিবেশী – বাড়ির বন্ধু| তার কারণ আমি থাকতাম একটা আবাসনে| মোটামুটি একবয়সী মেয়েদের মধ্যে আমি ছিলাম ছোট| কু-লোকে বলবে এঁচড়ে পাকা, তাই তিন-চার বছরের বড় দিদিদের সঙ্গেই খেলাধুলো করতাম| অপুদিদি, টুকুদিদি, আরবিদিদি, ফারসীদিদি – তাদের মধ্যে যমজ বোন আরবি-ফারসীকে দিদি ডাকা বন্ধ করে দিয়েছিলাম সেই আদ্দিকালেই| মাত্র এক-দেড় বছরের বড়, ওরা আবার দিদি কিসের?
সেই বয়সে কে কতজনের বেস্ট ফ্রেন্ড, তাই নিয়ে একটা প্রতিযোগিতা চলত| “তুইই তো আমার বেস্ট ফ্রেন্ড” এই কথাটা শুনলে বেশ একটা আত্মপ্রসাদ লাভ হত| বেস্ট ফ্রেন্ড মানে কিন্তু জুড়ি নয় – দুইজনে চলে যায় প্রেম পরকাশে – এমন নয়| বেস্ট ফ্রেন্ড হল স্টেটাস সিম্বল| তিন জন যদি আমাকে তাদের বেস্ট ফ্রেন্ড বলে স্বীকার করে, তাহলে আমার পায়া ভারী, যদিও আমার বেস্ট ফ্রেন্ড কিন্তু এই তিনজনের একজনও না হতে পারে| ব্যাপারটায় গোপনীয়তা বজায় রাখা জরুরী, না হলে নানান মান-অভিমানের পালা, অশ্রুপাত, ঝগড়া, বাক্যালাপ বন্ধ, ইত্যাদি| তখন থেকেই সোসাইটি গেমে আমরা বেশ দক্ষ হয়ে উঠেছিলাম বলে মনে হয়|
অপুদিদি আর টুকুদিদি আমার চেয়ে তিন-চার বছরের বড় ছিল| তাদের বেস্ট ফ্রেন্ড হওয়াটা বেশ একটা কৃতিত্ব বলে স্বীকৃত হত|
একবার তখন টুকুদিদিতে-আমাতে প্রিয় বন্ধুত্বের পালা চলছে| একদিন বোধহয় মনে হয়েছিল টুকুদিদির ওপরে এক হাত নেওয়া যেতে পারে| আমি ওদের দোতলার ফ্ল্যাটের দরজায় ধাক্কা দিয়ে বললাম, “টুকুদিদি, তুই আর আমার বেস্ট ফ্রেন্ড নস”| টুকুদিদি বলল, “আমি তো কবেই তোকে বেস্ট ফ্রেন্ড ছেড়ে দিয়েছি”| বলেই দরজাটা বন্ধ করে দিল| বন্ধ দরজার সামনে কয়েক মিনিট ভ্যাবলা হয়ে দাঁড়িয়ে থেকে আমি সেখান থেকে সরে পড়লাম|
ছোটবেলায় যে আবাসনে থাকতাম তা তৈরী হয়েছিল বিদ্যাসাগর কলেজের অধ্যাপকদের যৌথ প্রচেষ্টায়| প্রতিবেশীরা অধিকাংশই সহকর্মী, ফলে সম্পর্কটা অন্তত দুই প্রজন্মের – বাবারাও বন্ধু (কখনো শত্রুও বটে), ছেলেমেয়েরাও বন্ধু| টুকুদিদির বাড়িতে অনেক অনেক বাংলা বই ছিল; ইংরেজি বইও ছিল হয়ত, তবে ইংরেজি গল্পের বই পড়ে অত আনন্দ পেতাম না তখন| ভালো লাগত অনুবাদ সাহিত্য| আর টুকুদিদির বাড়িতে ছিল দেব সাহিত্য কুটিরের প্রকাশিত ক্লাসিক বিশ্বসাহিত্যের অনুবাদ| জুল ভার্ন, এরিখ মারিয়া রেমার্ক, আলেকজান্ডার ডুমা, চার্লস ডিকেন্স – এই সবই আমার টুকুদিদির বই ধার করে পড়া, একবার নয়, বার বার| আমার জন্মদিনে টুকুদিদিদের সপরিবারে নেমন্তন্ন হত| একবার জন্মদিনের আগে টুকুদিদি একটা বইয়ের লিস্ট ধরিয়ে দিল, কোন কোন বই চাই দাগ দিয়ে দিতে| অন্তত ২০টা বই বেছেছিলাম, সব কটাই পেয়েছিলাম – লজ্জার মাথা খেয়ে স্বীকার করতেই হবে|
টুকুদিদিরা ঐ ফ্ল্যাট ছেড়ে উঠে গেল বালিগঞ্জ অঞ্চলে| তখন থেকেই আর যোগাযোগ ছিল না| টুকুদিদি ডাক্তারি পড়েছিল| হঠাৎ খবর পেলাম কোভিডে সে চলে গেছে|
আমার অনেক সময়েই মনে হয়, এক এক জনের সঙ্গে এক একটা প্ল্যাটফর্মে বন্ধুত্ব হয়| টুকুদিদির সঙ্গে ছিল আমার বই-বন্ধুত্ব| কিন্তু সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল আরবি| বেদূইন চক্রবর্তীর যখন যমজ কন্যা হল, এক প্রতিবেশিনী বললেন, “বেদূইনের দুই মেয়ের নাম আরবি আর ফারসী ছাড়া কি হতে পারে?”সেই নামই বহাল রইল! এই আরবির সঙ্গে হত আমার যত মনের কথা, প্রাণের কথা, প্রেমের কথা, ছেলে বন্ধুর কথা – ঘন্টার পর ঘন্টা ওদের একতলার বারন্দার সামনে দাঁড়িয়ে – গুজুর গুজুর, ফুসুর ফুসুর| দুই বোন যমজ হলে কি হবে, দুজনের ব্যক্তিত্ব সম্পূর্ণ আলাদা| কখনো দুজনের সঙ্গেই সমান ভাব থাকত, কখনো বা একজনের সঙ্গে|
এর মধ্যে আনন্দম্ ছেড়ে বেথুন স্কুলে ভর্তি হয়েছি, তারপর সেখান থেকে হোলি চাইল্ডে| স্কুলের বন্ধুরা তখন বাড়ির বন্ধুদের চেয়ে ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছে| বেথুনে আমি পড়েছি ক্লাস থ্রি থেকে| আমার সঙ্গে ভর্তি হয়েছিল পল্লবী, আর ক্লাস ফাইভে ভর্তি হল বাগীশা| ক্লাস থ্রি থেকে বিদেশে ডক্টরেট করা পর্যন্ত আমাদের তিনজনের অন্তত দুজন একসঙ্গে পড়েছি একই স্কুল, কলেজ আর ইউনিভার্সিটিতে | যদিও তিনজনে একসঙ্গে পড়েছি মাত্র তিন বছর – ক্লাস ফাইভ, আর বেথুন কলেজে এগারো-বারো| বাগীশা, পল্লবী দুজনেই বর্তমনে আমেরিকাপ্রবাসী| তবে ভৌগোলিক দূরত্ব, আজকের দিনে, শুধুই একটা সংখ্যা!
স্কুলের উঁচু ক্লাসে আমার আর একজন প্রাণের দোসর ছিল, যে বাড়িরও বন্ধু, আবার স্কুলেরও| অর্থাৎ আমাদের আবাসনে ছিল তার মাসির বাড়ি, পড়ত আমার চেয়ে এক ক্লাস ওপরে| স্কুল থেকে ফেরার পথে যে বকর বকর শুরু হত, বাড়িতে এসে আরো আধঘন্টা অবধি তা টানা চলত| এর নাম, ধরা যাক, আরতি| কলেজে পড়ার সময়ে আরতির সঙ্গে একটি ছেলের আলাপ হল, এবং প্রেম| প্রেম বিবাহে পরিণত হতে কিছু বাধা ছিল – ব্রাহ্মণ বনাম কায়স্থের বাধা| আরতির বাবা-মা সম্পর্ক মেনে নিলেও, তাঁদের বাবা-মা হয়ত মানতেন না| কিন্তু যিনি সবচেয়ে বেশি আপত্তি করতেন, হয়ত বিয়েতে যোগও দিতেন না, তিনি হঠাৎই চলে গেলেন| আরতিও বিয়ে করে স্বামীর সঙ্গে আমেরিকা পাড়ি দিল| যার সঙ্গে ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা হত, সে বিদেশে গিয়ে কিন্তু একটিও চিঠি দিল না| পরের বছর যখন আমিও আমেরিকা পাড়ি দিলাম, তার ফোন নম্বর নিলাম| প্রথম শনি-রবিবারেই বোধহয় ফোন করেছিলাম| যিনি ধরলেন তাঁর গলা পরিচিত এবং উচ্চারণে ভারতীয়ত্ব স্পষ্ট| তা সত্বেও তিনি যখন বললেন যে আরতি এখানে থাকে না, বা ঐ নামে কাউকে উনি চেনেন না, আমাকে বাধ্য হয়েই তা মেনে নিতে হল| ফোন নম্বরে কিন্তু কোনো ভুল ছিল না|
বন্ধুত্বেরও একটা প্রজন্মগত তফাৎ থাকে| আমার বাবার কলেজ জীবনের পাঁচ-ছ জন বন্ধুর সঙ্গে আমৃত্যু ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল| তাদের মধ্যে শৈলেশকাকু ছিলেন বিড়লাপুর স্কুলের প্রধান শিক্ষক, অসীমকাকু ছিলেন গোবরডাঙা স্কুলের প্রধান শিক্ষক, অরুণকাকু থাকতেন ব্যান্ডেলে, পড়াতেন হুগলী মহসীন কলেজে| এদের স্ত্রীরাও অনেকেই ক্লাসমেট, আমার মা’র মতই| এদের ছেলেমেয়েরা আমার চেয়ে দু-এক বছরের ছোট বা বড়| মাসে দুমাসে সবাই মিলে কোনো এক কাকুর বাড়িতে যাওয়া হত একটা রবিবার সারাদিন কাটাতে| আমরা বন্ধুরা যখন দেখা করি, তখন আমাদের ছেলেমেয়েরা কিন্তু সঙ্গে থাকে না – আমরাও তাদের আনি না, তারাও আসতে চায় না|
বন্ধুত্ব ব্যাপারটা একটু অদ্ভুত, এটা আমার অনেক সময়েই মনে হয়| কোনো কোনো মানুষ বন্ধু হয়, কারণ সে আর আমি একই রকম চিন্তাভাবনা করি| তা বলে এমন নয় যে আমাদের ব্যক্তিত্ব একই রকম – মোটেও নয়| যদিও নানান দুষ্কর্মের সঙ্গী – যেমন বেথুনে পড়ার সময় ক্লাস ফাঁকি দিয়ে টেবিল-টেনিস খেলা – সোমার মাথা কিন্তু আমার চেয়ে অনেক ঠান্ডা| কেউ আবার বন্ধু হয়, কারণ তার সঙ্গে আমার দেখা হলেই ঝগড়া হয়! ঝগড়া অর্থে মতপার্থক্য – অথচ এ হেন একজন আমার প্রায় চল্লিশ বছরের বন্ধু| বন্ধুদের মধ্যে মতভেদ ব্যাপারটাও আমার কাছে বিচিত্র মনে হয়| যেন বন্ধু হলেই তার ভালমন্দ সব কাজই আমাকে সমর্থন করতে হবে! সম্প্রতি একটা নাটক পরিচালনা করেছিলাম online-এ| নাটকটা সোমার পছন্দ হয়েছিল| তাতে কুশীলবের একজনের মন্তব্য শুনে মনে হয়েছিল তিনি ধরেই নিয়েছেন প্রশংসাটা আমার বন্ধু বলেই| বন্ধুকেও যদি প্রয়োজনে সত্যি কথা সরাসরি বলা না যায়, তাহলে সামলে রাখবে কে? বন্ধু থাকারই বা কি দরকার?
তবে আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে তো সবাই সবাইকার বেস্ট ফ্রেন্ড| বন্ধুত্ব করতে তো মানুষটাকে চেনারও প্রয়োজন হয় না| কাঁচকলা দেখানো Like আর যুক্তহস্ত Thank You হল বন্ধুত্বের পরিমাপ| মতপার্থক্যের বা মত বিনিময়ের কোনো জায়গাই কি সেখানে আছে?
কখনো বন্ধুত্বে ছেদও পড়ে, বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে| বিয়ের পরে কে কোথায় চলে যায়, বিভিন্ন অবস্থা গতিকে মানিয়ে নিতে হয়, স্কুল বা কলেজ জীবনের বন্ধুরা আস্তে আস্তে জীবন থেকে সরে যায়, সাংসারিক বন্ধুরা তার জায়গা নেয়| আবার মাঝখানে অনেকটা সময় যোগাযোগ না থাকলেও, নতুন করে সম্পর্ক যখন তৈরী হয়, মনে হয় কোনো ছেদ তো ছিল না| সঞ্চিতার সঙ্গে কলেজের পরে আর যোগাযোগ ছিল না অনেকদিন| বিদেশে থাকার সময়ে কানে এসেছিল সে নাকি আর ইহজগতেই নেই| দেশে ফেরার পরে একদিন হঠাৎ দেখা বাসে| মাঝে তার ওপর দিয়ে অনেক ঝড় বয়ে গেছে| তবু দেখে ভালো লাগল যে খানিকটা সামলে নিয়েছে| পুজোতে শান্তিনিকেতনে গিয়েছিলাম| ফিরে এসে ফোন করায় সঞ্চিতার মা বললেন, “ও আর নেই রে”! পরে দেখা করতে গিয়েছিলাম, মাসীমা বলেছিলেন, “সাত বছর সামলে রেখেছিলাম, আর পারলাম না”|
লীলা মজুমদার একবার বলেছিলেন, জীবন হল নদীর মত, সে কেবলই জল ঢালে| বন্ধুত্বও হল তাই, সে ও নদীর মত বয়ে চলে| মিসিসিপি নদী যখন আইটাস্কা লেক থেকে শুরু হয, অনায়াসেই তাকে হেঁটে পেরিয়ে যাওয়া যায়, সে এতই ছোট্ট, এতই তুচ্ছ| তারপর একে একে অন্য ধারা মেশে, সে পুষ্ট হয়| বন্ধু পাতানোর একটাই সুবিধে, নিজের পছন্দ মাফিক বেছে নেওয়া যায়| তবে আমাকেও অন্যপক্ষকে পছন্দ হতে হবে!
Comments
Amar kichu bandhu ache
Khub sabalil bhabe lekha bandhutwer nan dik. Upsanharta asadharan
Mamata Dasgupta
19-05-2021 06:32:31
Amar kichu bondhu ache
Bah. Ki sundor likhechis. Amar sob theke moja laaglo eita dekhe je leela majumder er kotha na jenei Ami bondhutwo ke ekta nodi r motoi bhabi. Ekhon onar lekhata jante Pete ki bhalo laagche.
Bagisa
19-05-2021 07:18:02
Amar kichhu bondhu achhe
Bah khub bhalo laglo pore. Bondhuder sathe tarka bitarka je manusher choritro ke toiri kore- seta eto sotyi. Nijeke chinte ar analysis korte help kore. Eta tui likhhechhis - khub bhalo laglo.
Arunima
19-05-2021 14:56:50
আমার কিছু বন্ধু
আমারো খুব ভালো লাগল লেখাটা পড়ে । ছোটো বেলার বিশেষ কয়েকটা মনে দাগ কাটার মত ছোটো ছোটো ঘটনা সুন্দর ভাবে পরিবেশিত । আমার নামের উল্লেখ দেখে খুশী হলাম ।
পল্লবী
19-05-2021 19:30:05
Amar kichhu bondhu achhe
Besh likhechhish... khub bhalo laaglo...bishesh kore bondhutwa r adbhut byapar ta... sotyi "ke aashe kahar pashe kishero taane" bojha khub mushkil...
Saswati Bhattacharyya
23-05-2021 06:00:36
Reply here
আমার কিছু বন্ধু আছে
খুব সরল ভাষায় সুন্দর ভাবে ব্যক্ত করেছিস।
SHYAMA
19-05-2021 05:59:06